ভিন রাজ্যে একের পর এক ভাঙছে কংগ্রেসের ঘর, অন্যদিকে পায়ের নিচে মাটি শক্ত করছে তৃণমূল। কংগ্রেস থেকে জন্ম নেওয়া তৃণমূলের লক্ষ্য কি জাতীয় রাজনীতিতে কংগ্রেসকে নিশ্চিহ্ন করে দিয়ে বিজেপির সুবিধা পাইয়ে দেওয়া!
রাজনীতি
জনসেবা করতে গেলে রাজনৈতিক দলবদল করা কি খুব জরুরি?
Hits: 131বটুকৃষ্ণ হালদার রাজনীতি হলো রাজার নীতি অর্থাৎ একটি রাজা প্রজাদের সুখে-শান্তিতে রাখার জন্য বিভিন্ন নিয়মনীতি পালন করে থাকে। তবে…
ব্রিটিশ সহচর মহাত্মা গান্ধী হিংসা ও কুসংস্কারের অন্ধভক্ত ছিলেন
সমগ্র বিশ্বের ইতিহাসে মহাত্মা গান্ধী স্বচ্ছতার শান্তি ও অহিংসার প্রতীক। একজন যুক্তিবাদী ও আইনজ্ঞ বটে। বিশ্ব কথা ভারতবর্ষের ইতিহাসে তিনি একজন ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের প্রতীক হিসেবে চিহ্নিত।
আরএসএস আর গান্ধীজী
গান্ধীজীর সম্পর্কে একটি বই প্রকাশের অনুষ্ঠানে আরএসএস প্রধান বলেছিলেন, গান্ধী দেশপ্রেমিক হিন্দু বলেই। এ কথা বলতে গিয়ে গান্ধীজীর একটি কথার অংশ উল্লেখ করেছেন। গান্ধীজী বলেছেন, ভারতের প্রতি আমার ভালোবাসা যা ধর্ম থেকেই পাওয়া।
বিধানসভা যাঁর সেথায় পার্টি অফিস তাঁর
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলায় রাজনৈতিক নেতাদের দলবদল একপ্রকার স্বাভাবিক ঘটনা হয়ে পড়ছে। যে ঘটনা থেকে বলা যায় যে রাজনৈতিক নেতা নেতার জায়গায়, কিন্তু তাঁর দল কোনটা, এ প্রশ্নের উত্তর সেই নেতাও জানে না হয়তো। গিরগিটির মত পরিস্থিতি অনুযায়ী রঙ বদলে ফেলে তাঁরা।
সব ঘটনা কি ঘটনাক্রমে ঘটে?
দেশজুড়ে অস্থিরতার ঢেউ যেন ক্রমশঃ বেড়েই চলেছে। অস্থিরতার প্রচ্ছন্ন কারণ যাই হোক তার বিশ্লেষণ রাজনৈতিক না হয়ে পারে না। এমনকি নারীর প্রতি পৈশাচিক নির্যাতন থেকে খুনের ঘটনাও কখনো কখনো রাজনৈতিক ছায়ায় মাখামাখি হয়ে পড়ে।
কৃষকদের প্রতি অমানবিক অত্যাচারের চরম ফল ভুগতে হবে বিজেপিকে
ভারতবর্ষ নদীমাতৃক হওয়ার জন্য বিশ্বের কাছে কৃষিসমৃদ্ধ দেশ হিসেবে পরিচিত। এজন্যই ভারতবর্ষের বেশিরভাগ রাজ্য মূলত কৃষিপ্রধান। কৃষকরা হাড় হিম করা পরিশ্রম করে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে ভারতবর্ষের মুখে অন্ন তুলে দেয়। অথচ তারা বিশেষ কোনও সুযোগ-সুবিধা পায় না।
ম্যান মেড বন্যার তকমা লাগিয়ে দায়িত্ব এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা
এই বিশ্বে মানবসম্পদ শ্রেষ্ঠ সভ্যতা হলেও প্রকৃতিকে উপেক্ষা করার মত কোন পন্থা এখনো পর্যন্ত আবিষ্কার করতে পারেনি। কারণ প্রকৃতি চলে তার নিজের খেয়ালে। ইচ্ছা অনিচ্ছার মালিক সে নিজেই। আর সেই জন্যই তার প্রতি মানব সভ্যতার অত্যাচারের হিসাব নিয়ে চলেছে বারবার।
ইতিহাস মেনেই কানাইয়া কুমার কংগ্রেসে
সিপিআই দলের জাতীয় পর্যায়ের জনপ্রিয় যুবনেতা কানাইয়া কুমার কংগ্রেস দলে যোগ দিলেন। এই লড়াকু ছাত্রনেতা সারা দেশের মানুষের নজর কেড়েছিলেন জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্দোলন থেকে গত লোকসভা ভোটের ময়দানে।
ক্ষমতার দম্ভের কাছে সাধারণ মানুষ কীটপতঙ্গের মতো
উত্তরপ্রদেশের লখিমপুর সংবাদের শিরোনামে। না, এখানে হাথরাসের মত ঘটনা হয়নি। গোরক্ষকের রক্ষণশীলতার রোষে কারো মৃত্যু হয়নি। মৃত্যু হয়েছে কেবল কৃষকের। মৃত্যু মানে চার কৃষককে গাড়ি চাপা দিয়ে খুন করেছে মন্ত্রীর ছেলে। আহত হয়েছেন অনেকে।