দেশে জন্মগ্রহণ না করেও ভারতও ভারতবাসীকে যিনি আপন করে নিয়েছিলেন ভগিনী নিবেদিতা তাদের মধ্যে অন্যতম । স্বামী বিবেকানন্দের মন্ত্র শিষ্যা ও তাঁর আদর্শ রূপায়ণের নিরলস একনিষ্ঠ কর্মী বিদেশিনী মার্গারেট এলিজাবেথ ভারতবাসীর কাছে হয়ে ওঠেন সত্যিকারের ভগিনী নিবেদিতা
স্মরণীয় ব্যক্তিত্ব ও ইতিহাস
বিদ্যাসাগর মুক্ত মনের মানুষ তৈরি করতে চেয়েছিলেন
মুক্তমনা মানুষ বলতে আমরা বুঝি খোলা মনের মানুষ। খোলা মন অর্থাত্ যার মনে কোনো সংস্কার বাসা বেঁধে থাকে না, সে জাত, ধর্ম, বর্ণ যাই হোক না কেন, সবকিছুতে যা সর্বদা বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গির ওপর যুক্তি খুঁজে বেড়ায়। আজকে এই অন্তর্জাল যুগে ‘মুক্তমনা’ শব্দটি উচ্চারণ করতে হচ্ছে।
ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে মুসলিমদের অবদান
আমাদের দেশ ভারতের স্বাধীনতা সংগ্ৰামের ইতিহাস পড়ে আমাদের মনের ভিতরে এই ধারনাই জন্মে গেছে যে শুধু হিন্দু ধর্মাবলম্বীরাই স্বাধীনতা সংগ্ৰামের মাধ্যমে দেশকে স্বাধীন করেছে।
কুসংস্কার ও বিদ্যাসাগরের শিক্ষা
পোশাকে আধুনিকতার প্রকাশ খুব সহজে বোঝা যায়। কিন্তু আধুনিক মনের মানুষকে চেনা যায় তাঁর কর্মে। তবে এই আধুনিক মনের মানুষ সকল কুসংস্কার অনায়াসেই ভাঙতে পারে। আজকের এই অতি আধুনিক সময়ে আমাদের সমাজে এখনো নানা কুসংস্কার এমনভাবে জড়িয়ে আছে
কাদম্বিনী গাঙ্গুলী, উপমহাদেশের প্রথম মহিলা চিকিৎসক বিস্মৃতির আড়ালে
উনবিংশ শতাব্দীতে চার দেয়ালের বাইরে বের হওয়া নারীদের জন্য ছিল দুঃসাধ্য। সেই শতাব্দীর মেয়ে হয়ে চলমান প্রথা ভাঙেন কাদম্বিনী গাঙ্গুলী। হয়ে ওঠেন উপমহাদেশের প্রথম নারী চিকিৎসক। সাফল্যের পথটা মসৃন ছিল না তার, ছিল কাঁটায় ভরা।
শরৎচন্দ্র শুধু কথাশিল্পী নন
অমর কথাশিল্পী। এ কথায় ভেসে ওঠে একটাই নাম। শরত্চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়। অতি সাধারণের কথা নিয়ে যে শিল্প গড়েছিলেন তখন যে কোনো প্রান্তের মানুষ খুঁজে পেয়েছিল তার আপনজনকে।
অপরাজেয় কথাশিল্পী শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
কোন জাতির সংস্কৃতি ও সভ্যতার শ্রেষ্ঠ মানদণ্ড তার কবি ও সাহিত্যিক। তারাই মানবসভ্যতার আলােকস্তম্ভ। তাদের সৃষ্টি মানুষকে জ্ঞান ও আনন্দ দেয়। সাহিত্যিকরা দেশকালের উর্ধ্বে, তারা বিশ্বমানবের মঙ্গলদৃত।
সর্বপল্লিরাধাকৃষ্ণাণ ও শিক্ষক দিবস
স্বাধীনতা প্রাপ্তির পর থেকে ভারতের প্রথম নির্বাচিত উপরাষ্ট্রপতি এবং পরবর্তী সময়ে ভারত-চিন(১৯৬২) এবং ভারত-পাকিস্তান(১৯৬৫) যুদ্ধের সময়ে ভারতের রাষ্ট্রপতি পদে আসীন ছিলেন সর্বপল্লিরাধাকৃষ্ণান।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা ঔপন্যাসিক স্বর্ণকুমারী দেবী
পৃথিবীতে সর্বদাই উদাহরণ সৃষ্টিকারি মহৎ প্রাণেরা জন্মগ্রহণ করেছেন, যারা অচিরেই তামসী রাতের আলো ছায়াকে ঘুচিয়ে জ্ঞান ও মুক্তির আলো প্রজ্বলিত করেছেন, জানান দিয়েছেন অন্ধকারই শেষ কথা নয়,
পঁচাত্তরের ভাবনায় মাতঙ্গিনী ও নেতাজি
পঁচাত্তরতম স্বাধীনতা দিবসের ভাষণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী স্বাধীনতা সংগ্রামীদের আত্মবলিদানের কথা তুলে ধরে ইতিহাসকে স্মরণ করেছেন। স্বল্প পরিসর ভাষণে সারা দেশের ইতিহাসকে তুলে ধরা কম কথা নয়।